টিউশনের গল্প - পর্ব - ৩ | বাংলা ধারাবাহিক গল্প | লেখক:- ফেরদৌস শাহ | FolkMahal
স্টুডেন্টঃ স্যার রোজা রাখছেন ?
আমিঃ হুম।
স্টুডেন্টঃ প্রত্যেক দিন রাখতে হয়? একদিন না রাখলে কী হয়।
আমিঃ এএএএএএ কি?
স্টুডেন্টঃ না মানে আমাদের স্কুলের বড় বড় মেয়েরা ও তো প্রতিদিন রাখে না। তাই বললাম স্যার।
আমিঃ এ জন্য কী আমি রাখবো না। কী আশ্চর্য !
কিছুক্ষণ পর
স্টুডেন্ট একটা বক্স নিয়ে আসছে।
ধরেন স্যার।
-কী?
আমিঃ হুম।
স্টুডেন্টঃ প্রত্যেক দিন রাখতে হয়? একদিন না রাখলে কী হয়।
আমিঃ এএএএএএ কি?
স্টুডেন্টঃ না মানে আমাদের স্কুলের বড় বড় মেয়েরা ও তো প্রতিদিন রাখে না। তাই বললাম স্যার।
আমিঃ এ জন্য কী আমি রাখবো না। কী আশ্চর্য !
কিছুক্ষণ পর
স্টুডেন্ট একটা বক্স নিয়ে আসছে।
ধরেন স্যার।
-কী?
দেখলাম চকলেটে ভরা বক্স,
আমিঃকি করব?
স্টুডেন্টঃনিয়ে যান স্যার ইফতারে পর খেয়ে নিবেন।
আমিঃ প্রতিদিনের মতো আজও কাল নিব,আজ চলে যাই।
আসলে এইগুলোই ভালবাসা।
বিঃ দ্রঃ
স্টুডেন্ট ৫ম শ্রেণির।
আমিঃকি করব?
স্টুডেন্টঃনিয়ে যান স্যার ইফতারে পর খেয়ে নিবেন।
আমিঃ প্রতিদিনের মতো আজও কাল নিব,আজ চলে যাই।
আসলে এইগুলোই ভালবাসা।
বিঃ দ্রঃ
স্টুডেন্ট ৫ম শ্রেণির।
নক দিলাম দরজায়।
পটাশ করে দরজা খুললেন আমার গুণবতী স্টুডেন্ট।
পটাশ করে দরজা খুললেন আমার গুণবতী স্টুডেন্ট।
স্টুডেন্টঃ স্যার, আম্মু বলছেন আজকে কম পড়িয়ে ছুটি দিয়ে দিতেন।
আমিঃ কেনো কেনো।
স্টুডেন্টঃ আম্মু অসুস্থ তো তাই।
উনি সপ্তাহের ৬ দিনের মধ্যে সারে ৫ দিন ই ঐ কথা বলে।
তাই আমি তেমন একটা গুরুত্ব দিলাম না।
বুঝতে পারলাম, স্টুডেন্টের রিয়েকশন এংরি এংরি।
পিচ্চি বোনটারে নিয়ে আসছে সাক্ষী হিসেবে।
স্টুডেন্টঃ তানিশা, আম্মু অসুস্থ না রে?
পিচ্চিঃ অয় স্যার আম্মু অসুস্থ।
আম্মায় কইছইন তানর ফাউ টিফাইয়া দিতাম আমরা ২ জনে।
আমিঃ 😲😲😲
আমি মনে মনে খুশি।
ভালোই তো রোজা রাইখা পড়াইতে কি একটা অসহ্য অসহ্য লাগে। ছুটি দিয়া দিমু এমন একটা সিদ্ধান্ত যখন ই নিতে যাব,
ঠিক তখনই স্টুডেন্ট এর আম্মু আমার আশার মধ্যে গরম পানি ঢেলে দিলেন।
আমিঃ কেনো কেনো।
স্টুডেন্টঃ আম্মু অসুস্থ তো তাই।
উনি সপ্তাহের ৬ দিনের মধ্যে সারে ৫ দিন ই ঐ কথা বলে।
তাই আমি তেমন একটা গুরুত্ব দিলাম না।
বুঝতে পারলাম, স্টুডেন্টের রিয়েকশন এংরি এংরি।
পিচ্চি বোনটারে নিয়ে আসছে সাক্ষী হিসেবে।
স্টুডেন্টঃ তানিশা, আম্মু অসুস্থ না রে?
পিচ্চিঃ অয় স্যার আম্মু অসুস্থ।
আম্মায় কইছইন তানর ফাউ টিফাইয়া দিতাম আমরা ২ জনে।
আমিঃ 😲😲😲
আমি মনে মনে খুশি।
ভালোই তো রোজা রাইখা পড়াইতে কি একটা অসহ্য অসহ্য লাগে। ছুটি দিয়া দিমু এমন একটা সিদ্ধান্ত যখন ই নিতে যাব,
ঠিক তখনই স্টুডেন্ট এর আম্মু আমার আশার মধ্যে গরম পানি ঢেলে দিলেন।
উনিঃ স্যার, কি খবর ওদের স্কুলের পড়া গুলো একটু দেইখেন।
আমিঃ জ্বি আপু। দেখবো ।পরের কাহিনী কি হতে পারে আপনারা নিজেরাই ধারণা করেন।
আমিঃ জ্বি আপু। দেখবো ।পরের কাহিনী কি হতে পারে আপনারা নিজেরাই ধারণা করেন।
সম্ভবত ২০ অথবা ২১ রমজানে লিখা।
টিউশন শেষে প্রতিদিনই ছাত্রদের আবদার স্যার একটা গল্প বলেন,মাঝে মাঝে বলতে হয়,আজও বলতে হল,আজ তুমাদের কোন মজার গল্প বলব না আজ তুমাদের ইচ্ছা শক্তি বৃদ্ধির ব্যপারে একটি সত্য ঘটনা বলব, শুরু করা যাক.....
আমেরিকার বেস্টনে ১৯৮৬ সালে একটি অদ্ভুত পরিক্ষা করা হয় এক ফাঁসির আসামির উপর।যখন আসামীকে ফাঁসির সাজা শোনানো হলো।তখন কিছু বৈজ্ঞানিক ভাবলেন এই আসামীর উপর কিছু প্রয়োগ করে হত্যা করা হোক।কয়েদীকে শোনানো হলো তোমাকে ফাঁসির বদলে আমরা তোমাকে বিষাক্ত কোবরা সাপ দংশন করিয়ে হত্যা করবো। তারপর কয়েদিকে চেয়ারে বসিয়ে তার হাত-পা বেঁধে দেওয়া হলো,তারপর তার চোখে পট্টি বেঁধে বিষাক্ত কোবরা সাপ না এনে তার বদলে দুটি সেফটি পিন ফুটানো হলো। যার ফলে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই কয়েদির মৃত্যু হলো, পোস্টমর্টেম রিপোর্টে দেখা গেল সাপের সমান বিষই শরীরের মধ্যে আছে।এখন প্রশ্ন হলো এই বিষ কোথা থেকে এলো,যা ঐ কয়েদীর প্রাণ কেড়ে নিল।সেই বিষ তার নিজের শরীর থেকেই উৎপত্তি হয়েছিল। কারন খুজতে পাওয়া গেলো আমাদের সংকল্প থেকে পজিটিভ এবং নেগেটিভ এনার্জির সৃষ্টি হয়।আর সেই এনার্জি আমাদের শরীরে সেই অনুযায়ী হরমোনের উৎপত্তি করে। ৭৫% রোগের মূল কারণ হলো আমাদের ধংসাত্মক চিন্তাধারা।আজ মানুষ নিজের চিন্তাধারা থেকে ভস্মাসূর হয়ে নিজ প্রজাতিকে বিনাশ করছে। তুমাদের চিন্তাধারা সর্বদা সংস্কারাত্মক রাখ এবং খুশী থাক। ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত আমরা এটা ভাবি না যে'মানুষ কি মনে করবে?’ ৫০ বছর আমরা ভয় পাই'মানুষ কি ভাববেন' ৫০ বছর পরে আমরা বুঝতে পারি"ধুর কেউ আমার কথা চিন্তাই করেনি" কিন্তু তখন তেমন কিছু করার থাকে না।
dgdfgdfhdgggdgdfgdfggdfgduhk
ReplyDelete